Skip to Content

ঋণের শিকার? গ্রহদোষ না কি ভুল সিদ্ধান্ত?

অনেক সময় তো আপনি নিজেই জানেন না — টাকা ধার নিয়েছেন গাড়ি বা বাড়ির জন্য, কিন্তু টাকা ফেরত দেওয়ার সময় যেন কোনও অদৃশ্য শক্তি পেছন থেকে টেনে ধরছে! চাকরি আছে, ইনকাম আছে, তবুও লোনের পাহাড় কমছে না। কেন? আপনার জন্মছকে গ্রহের ভয়ানক বিপরীত চলন— শনির অমঙ্গলদৃষ্টি বা রাহুর কূটচাল এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে।
30 মে, 2025 by
ঋণের শিকার? গ্রহদোষ না কি ভুল সিদ্ধান্ত?
Joydev Sastri

জ্যোতিষ মতে, এই ধরণের অর্থসঙ্কট শুধু আর্থিক বিষয় নয়, এটা আপনার ভাগ্যচক্রে গলদ— যা ঠিক না করলে আপনি সারা জীবন EMI দিতেই থাকবেন।

ঋণমুক্তির জন্য সুপারচার্জড টোটকা — পুরাণ ও গ্রহশক্তির উপর ভিত্তি করে!

১. "ঋণ মোচন মঙ্গল স্তোত্র" পাঠ – রাহু-শনি দুইকেই চুপ করানোর মারাত্মক মন্ত্র!

প্রতি মঙ্গলবার ভোরে স্নান করে, শুদ্ধ লাল পোশাক পরে, এই স্তোত্র পাঠ করুন।

⚠️ সতর্কতা: মোবাইল স্ক্রল করতে করতে পাঠ নয় — মনঃসংযোগ জরুরি!

স্তোত্র পাঠের পর হনুমানজির সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে চিনি+তুলসীপাতা নিবেদন করুন।

২. মঙ্গলবার উপবাস — সোজা হনুমানজির আশীর্বাদে আয় বৃদ্ধি!

কেবল নিরামিষ খাওয়া নয় — ওই দিন গরীবকে সাদা মিষ্টি বা ছোলা দান করুন। হনুমানজি শুধু শক্তির দেবতা নন, তিনিই একমাত্র "ঋণভঞ্জক" শক্তি!

বিতর্কিত হলেও বাস্তব: এই উপবাস অনেক ব্যবসায়ীর গোপন অস্ত্র।

৩. হনুমান চালিশা – ৪০ দিনের ‘আধ্যাত্মিক EMI’!

প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে হনুমান চালিশা পাঠ করুন।

নিয়ম: একই জায়গায় বসে পাঠ করতে হবে। ইচ্ছাকৃত ‘স্কিপ’ করলে ফল উল্টো হতে পারে!

৪. চিনি-ময়দা গাছের তলায় — অদৃশ্য শক্তির ট্রান্সফার!

প্রতিদিন সকালে বা সূর্য ডোবার ঠিক আগে পিঁপড়ের গর্তে ছিটিয়ে দিন চিনি ও ময়দা। এটা শুধু পিঁপড়ের খাবার নয়, এটা হচ্ছে ঋণের শক্তিকে রূপান্তর করার গোপন বিদ্যা — যেটা লোকচক্ষুর আড়ালে ঘটে যায়।

৫. লবঙ্গ-কয়েনের কাচের পাত্র – গৃহের অর্থ চুম্বক!

হনুমানজির সামনে রাখুন:

  • ৭টি লবঙ্গ
  • ৭টি কয়েন
  • এক চিমটি চিনি

এই অলৌকিক সংমিশ্রণ একটি কাচের পাত্রে রেখে দিন ২১ দিন।

প্রতিদিন একটু ধূপ বা ঘিয়ের প্রদীপ দিলে ফল আরও বিস্ময়কর হতে পারে।

৬. সোমবারে শিবপুজো — কর্জ মুক্তির বৈদিক শর্টকাট!

প্রতি সোমবার স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্রে শিবলিঙ্গে জল ও লাল ফুল অর্পণ করুন

কেউ কেউ ‘শিব অভিষেকের সময়’ নিজের নাম+ঋণের পরিমাণ মনে মনে উচ্চারণ করেন — এবং বহু ক্ষেত্রেই বলেছেন, ২১ দিনের মধ্যে রাহাত এসেছে!

কেন এই টোটকাগুলো কাজ করে?

কিছু মানুষ প্রশ্ন করেন: "এগুলো তো বিশ্বাসের ব্যাপার!"

ঠিক তাই! কিন্তু বিশ্বাস নিজেই তো শক্তি। আপনি যদি মনপ্রাণ দিয়ে গ্রহের শক্তির সঙ্গে নিজেকে টিউন করতে পারেন, তাহলে আপনার ভাগ্যরেখা নিজের পেন দিয়ে আপনি নিজেই লিখবেন!

🔥 বিতর্ক হোক, তবে বাস্তবও বলছে — যে করেছে, সে পেয়েছে!

এই টোটকাগুলো শুধুমাত্র কোনও পুরনো বোকা কুসংস্কার নয়।

আজও বহু বড় বিজনেসম্যান, রাজনীতিবিদ এমনকি ক্রিকেটারও গোপনে এই টোটকার আশ্রয় নেন — কারণ টাকা ফেরানো শুধু ক্যালকুলেটরের কাজ নয়, এটা গ্রহেরও খেলা।

আরও বিশ্বাস না হলে ২১ দিন সময় দিন — দেখুন জীবন কেমন পাল্টে যায়।

📌 নিজের অভিজ্ঞতা বা প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। তবেই তো টোটকার গূঢ় রহস্য সামনে আসবে! 🔮✨

ঋণের শিকার? গ্রহদোষ না কি ভুল সিদ্ধান্ত?
Joydev Sastri 30 মে, 2025
Share this post
Tags
Archive